• বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:০৯ অপরাহ্ন |
  • English Version
ব্রেকিং নিউজ :
রাজশাহীতে খুন বিচারক পুত্রের দাফন সরিষাবাড়ীর নিজ বাড়িতে সম্পন্ন সানন্দবাড়ীতে মাল্টি -স্টেকহোল্ডারস প্লাটফর্ম এমএমপি গঠন ও পরিকল্পনা প্রণায়ন সভা  জামালপুরে স্থিতিশীল তামাক নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জামালপুর পৌর প্রশাসকের উদ্যোগে আর্থিক অনুদান প্রদান জামালপুরে পল্লী উন্নয়ন একাডেমিতে ডিজিটাল প্লাটফর্মে আয় বাড়াতে ২ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু বকশীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি’র নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা এসিস্ট্যান্ট এটর্নি জেনারেল হলেন এডভোকেট ফারুক হোসেন জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের নবাগত অধ্যক্ষকে রক্তের বন্ধনের শুভেচ্ছা জামালপুর সদরে সৌদি সরকারের প্রেরিত কোরবানির গোশত সঠিক ভাবে বিতরন সম্পন্ন

জামালপুরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে ভূমি উদ্ধারের দাবী কৃষকদের

জামালপুর প্রতিনিধিঃ
জামালপুরে আওয়ামী সুবিধাবাদী, প্রভাবশালী ও ভূমিদস্যুদের কবল থেকে ভূমি উদ্ধারের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারক লিপি প্রদান করেছে ভূক্তভোগী কৃষকরা। রবিবার (১২ অক্টোবর) দুপুরে শহরের ফৌজদারী মোড়ে ভূক্তভোগী ৩৫টি পরিবারের সদস্যরা এই কর্মসুচির আয়োজন করে।

ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে ভূক্তভোগী কৃষক মেরাজুল ইসলাম, আবু বক্কর সিদ্দিক, খালিদ হাসান, সখিনা বেগমসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন। এ সময় বক্তারা বলেন, নদী ভাঙনের কবলে জামালপুরের নাওভাঙ্গা ও শেরপুর জেলার চরপক্ষীমারী মৌজার জমির সীমানা চিহ্নিত না থাকায় ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত চরের উভয় পক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়।

 

সংঘর্ষের ফলে শেরপুর জেলার ৩ জন এবং জামালপুর জেলার ২ জন মোট ৫ জন নিহত হয়। তখন থেকেই কৃষকদের চাষাবাদের জমি জোর করে দখল করে প্রভাবশালী ভূমিদস্যুরা। এ প্রেক্ষিতে সীমানা নির্ধারণ ও মীমাংসার জন্য জামালপুর ও শেরপুর জেলা প্রশাসন উদ্যোগ গ্রহণ করে। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টায় দুই জেলার সীমানায় দুই মৌজা নাওভাঙ্গা ও চরপক্ষীমারীর মাঝে দুই জেলার প্রশাসন সীমানা নির্ধারন করে দেয়। গত তিন মাস আগে নির্ধারিত দুই জেলার সীমানায় পিলার বসানো হয়। কিন্তু প্রভাবশালী ভূমিদস্যুরা তা অমান্য করে কৃষি নির্ভর ৩৫টি পরিবারের সদস্যদের চাষাবাদে নানাভাবে হুমকি ও বাধা প্রদান করছে। তাই তাদের জমির দখল বুঝিয়ে দিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন বক্তারা। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রধক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এরপর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগমের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন ভূক্তভোগীরা।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।