• সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন |
  • English Version
ব্রেকিং নিউজ :
ওসির উদ্যোগে দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানা মসজিদের ইমাম মোয়াজ্জিনের জন্য কল্যাণ তহবিল গঠন সানন্দবাড়ীতে জিঞ্জিরাম জোনের ৫২ তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  জামালপুরে জলাবদ্ধতা নিরসন সড়ক সংস্কার মাদক জুয়া নির্মূলে জামালপুরে ওয়ার্ডভিত্তিক সভা জামালপুর জেলা বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে মনোনয়ন কিনলেন অধ্যাপক হারুন সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজ পুকুরে গোসলে নেমে শিক্ষার্থীর মৃত্যু জামালপুরের সরিষাবাড়িতে দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটির’সহায়তায় ৮০ টি পরিবার পেল বিনামূল্যে টিউবওয়েল ও টিউবওয়েল স্থাপন সামগ্রী জামালপুরে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচন-সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন আশরাফুল ইসলাম বুলবুল ইসলামপুরে হামলা জমি দখল ও হয়রানী মূলক মামলা প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন দেওয়ানগঞ্জে মাদক বিরোধী সচেতনতা মূলক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  জামালপুরে সদর আসনে মাসুদ হোসাইনকে এলডিপির প্রার্থী ঘোষণা

জামালপুরে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামীসহ ৬ জনের আদালতে আত্মসমর্পন

আসমাউল আসিফ ঃ
জামালপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ভাতিজকে হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী চাচাসহ ৬ জন আদালতে আত্মসমর্পন করেছেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর মামলার রায় ঘোষণার পর রবিবার দুপুরে তারা আত্মসমর্পন করেন।
রবিবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামী নিহত মোমিনের চাচা আনছার আলী প্রমানিক, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত অপর ৫ আসামী কলম প্রমানিক, শাহীন, সাইদুল, শাইবানু, শাবজান আত্মসমর্পন করেন। পরে তাদের জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ দেন জেলা ও দায়রা জজ মো: জুলফিকার আলী খাঁন। আসামী পক্ষের আইনজীবি মোকাম্মেল হক জানান, আসামীগনের অনুপস্থিতে মামলার বিচারকাজ সম্পন্ন হওয়ায় তারা ন্যায়বিচার পায়নি, যেহেতু মামলার রায় হয়েছে তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আসামীগণ আদালতে আত্মসমর্পন করেছেন। উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচারের জন্য আপিল করা হবে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি নির্মল কান্তি ভদ্র বলেন, মোমিন হত্যা মামলার দন্ডপ্রাপ্ত সকল পলাতক আসামী আদালতে আত্মসমর্পন করেছে, আশা করছি আদালতের রায় বহাল থাকবে। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে জামালপুর সদরের কুমারঘাতী এলাকার রইচ উদ্দিনের বড় ছেলে মমিনের সাথে তার চাচা আনছার আলী ঝগড়া বাধে। ঝগড়ার একপর্যায়ে আনছার আলী তার ভাতিজা মমিনের মাথায় কুড়াল দিয়ে আঘাত করলে সে গুরুত্বর আহত হয়। জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার দুইদিন পর মমিনের মৃত্যু হয়। এঘটনার পরে নিহতের বাবা রইচ উদ্দিন তার ছোট ভাই আনছার আলীসহ মোট ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর হত্যাকান্ডের ১৩ বছর পর মামলায় ১১ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্যগ্রহন শেষে নিহত মমিনের চাচা আনছার আলীকে মৃত্যুদন্ড ও ৩০ হাজার টাকা এবং অপর পাঁচ আসামীকে যাবজ্জীবন ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ মো: জুলফিকার আলী খাঁন। এতদিন মামলার সকল আসামী পলাতক ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।