• রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:০৮ অপরাহ্ন |
  • English Version
ব্রেকিং নিউজ :
জামালপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা  জামালপুরে খাদ্যের নিরাপদতা এবং নিরাপদ খাদ্যের পাঁচটি চাবিকাঠি বিষয়ক আলোচনা সভা জামালপুরে জেলা ক্রীড়া অফিসের আয়োজনে আন্তঃ কলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন  জামালপুরে গ্রাম আদালত কার্যক্রমের অগ্রগতি ও পর্যালোচনা বিষয়ক অর্ধ বার্ষিকী সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত   জামালপুর গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত  ঢাকায় গ্রাম আদালত ও ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মান ও সংস্কার বিষয়ে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় জেলা যুবদলের আয়োজনে জামালপুরে মসজিদ-মাদ্রাসায় বিশেষ দোয়া রক্তের বন্ধন আশেক মাহমুদ কলেজ শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন, মোখলেছুর সভাপতি, নয়ন সাধারণ সম্পাদক জামালপুর সরকারি বালিকা ‍উচ্চ বিদ্যালয় পাঠ্য বই ও  সিলেবাসের মধ্যে থেকেই হয়েছে পরীক্ষার প্রশ্ন– প্রধান শিক্ষক জামালপুর-২ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী শরিফুল ইসলাম খান ফরহাদের কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

জিআই পন্য হিসেবে অনুমোদন পেল জামালপুরের নকশিকাঁথা

জামালপুর সংবাদদাতাঃ

জামালপুরের নকশিকাঁথাসহ আরও তিনটি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়ে জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াল ৩১টি।

বৃহস্পতিবার নতুন তিন পণ্যকে জিআই স্বীকৃতি দিয়ে জার্নাল প্রকাশ করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আরও তিনটি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়ে জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। পণ্য তিনটি হলো-যশোরের খেজুরের গুড়, রাজশাহীর মিষ্টি পান এবং জামালপুরের নকশিকাঁথা। এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩১টি।

২০০৩ সালে বাংলাদেশে এ কাজের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে একে পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) নামে অভিহিত করা হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের ফলে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন ২০১৩ পাস হয়। এর দুই বছর পর ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বিধিমালা ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়।

২০১৬ সালে জামদানি শাড়িকে বাংলাদেশে প্রথম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এরপর স্বীকৃতি পায় আরও ২০টি পণ্য। সেগুলো হলো-বাংলাদেশের ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুরের কাটারিভোগ চাল, বাংলাদেশের কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, রাজশাহী-চাপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি, বাংলাদেশের শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলশীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই ও কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।

সম্প্রতি অনুমোদিত তিনটি পণ্য হলো-টাঙ্গাইল শাড়ি, নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লার। এই তিন পণ্যের জিআই অনুমোদনের কপি ও জার্নাল গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা। এতে জিআই পণ্যের সংখ্যা হয় ২৪টি। এরপর রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আমসহ আরো চারটি পণ্যকে জিআই পণ্য হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়। আজকে আরও তিনটি জিআই পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হওয়ায় এর মোট সংখ্যা দাঁড়াল ৩১টি।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।