জামালপুর সদরের দিগপাইত ইউনিয়নের সনটিয়া গ্রামের কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন আলীর মুলধন সহ লভ্যাংশ প্রায় আড়াই লাখ টাকা আত্মসাৎ করার অভিয়োগ উঠেছে একই ইউনিয়নের পূর্বপার দিঘুলী গ্রামের মৃত আব্দুল হকের ছেলে মাছুদ এর নামে।
ঘটনার বিবরনে জানা যায়,নিরীহ কাচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়া ২০২৩ সালে নভেম্বর মাসে একই এলাকার ধনী,বাচ্ছু,হবিসহ বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে মুলা ক্ষেত ক্রয় করে। পরে মুলাগুলো ক্ষেত খেকে তুলে ৫৭ গাড়ি পিকআপ করে মুলা গাজিপুর বাইপাস এলাকায় সবজীর আড়তে ইয়াসিন আলীর ব্যবসায়ীক পার্টনার মাছুর বিক্রি করে। যাতে নিরীহ কাচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়া তার নিজ থেকে এই ব্যবসায় মাছুদের কাছে নগদ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যবসার জন্য প্রদান করে। দীর্ঘ দিন ব্যবসায়ের পর এ মুলার ব্যবসা থেকে হিসেব অনুযায়ী ১ লাখ ৭৫ হাজার লাভ হয় । যার মোঃ ইয়াসিন আলীর মূলধন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও লভ্যাংশের ৫০ ভাগ যার মূল্য ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা সব মিলিয়ে মোট ২ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা মাছুদের কাছে চাইতে গেলে টাকা না দেওয়ার জন্য মাছুদ নানা রকমের টালবাহানা করতে থাকে। এতবস্থায় নিরীহ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়া মুলধন সহ লাভের টাকা পেতে সনটিয়া স্কুলের সামনে খলিলের দোকানে পাওনা টাকা সমাধানের জন্য বসলে সেখানে উপস্থিত
মুত আব্দুল হকের ছেলে মাছুদ ও মুকুল,চকপাড়া গ্রামের মৃত মুমেন আলীর ছেলে মোতালেব ও মৃত মজিদ এর ছেলে রহিম সহ আরো কয়েকজন মিলে নিরীহ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়াকে কিল,ঘুষি,লাথি সহ বেধরক মারপিট করে । সেই সাখে নিরীহ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়ার কাছে তার মুলধন সহ লাভের টাকা না দিয়ে উল্টো ২৫ হাজার টাকা তারা দাবী করে। উল্লখ্যে যে নিরীহ কাঁেচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়কে তার লাভ ও মুলধনের ২ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা পাইয়ে দিবে বলে মৃত হাই মিয়ার ছেলে বাচ্চু মিয়া ১০০০০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। বর্তমানে নিরীহ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়কে তার পাওনা ২ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা না দিয়ে উল্টো মাছুদ,মুকুর,বাচ্চু,মোতালেবও রহিম তাকে প্রাণ নাসের হুমকী প্রদান করে আসছে। এমতবস্থায় নিরীহ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ ইয়াসিন মিয়া তার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ও তার পরিশ্রমের লাভ ও মুলধনের ২ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা পাওনা টাকা ফিরত পেতে প্রশাসনের হস্থক্ষেপ কামনা করেছে।