গত ২২ অক্টোবর শনিবার দি ডেইলি স্টার বাংলা অনলাইন ভার্সনে জামালপুরে সই জালিয়াতি করে স্কুলের টাকা উত্তোলনের অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শীর্ষক শিরোনামে যে সংবাদ ছাপা হয়েছে তা মূলত ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
এক প্রতিবাদ লিপিতে পৌর এলাকার ১১ নং তীর্থ সত্য পীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শিরিনা বেগম উল্লেখ করেন, স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ২ লাখ ৫১ হাজার ৯০০ টাকা উত্তোলনের যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। সংবাদে বিদ্যালয়ের সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে যে টাকা উত্তোলনের কথা বলা হয়েছে তা আদৌ সত্য নয়। প্রকৃতপক্ষে সভাপতির স্বাক্ষর নিয়েই ব্যাংকের পুঙ্খানুপুঙ্খনু ভাবে যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে এবং বিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় করা হয়েছে যা দৃশ্যমান রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে তীর্থ সত্যপীর বিদ্যালয়কে একটি আধুনিক এবং মডেল বিদ্যালয়ের রূপান্তরিত করার পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে সম্পন্ন করে টাইলস, রং,বঙ্গবন্ধু কর্নার,মুক্তিযুদ্ধ কর্নার,শেখ রাসেল কর্নার,মানবতার দেওয়াল,ভিতরে ও বাইরে সজ্জিত করন করা
সহ কার্যক্রম সরকারী বিধি মোতাবেক পালন করার জন্যই একদল কুচক্রী মহল প্রধান শিক্ষক শিরিরা বেগমের কে সামাজিক ও পেশাগত ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টতা সংবাদদাতাকে ভুল তথ্য প্রদান করেছে।
তাই আমার সম্পর্কে উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
শিরিনা বেগম
প্রধান শিক্ষক
১১ নং তীর্থ সত্যপীর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
জামালপুর।